নাজমুল হাসান দোহার নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি: স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আদেশের প্রেক্ষিতে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার সদরের নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল, ইন্তাজ চক্ষু হাসপাতাল ও মুক্তা চক্ষু হাসপাতাল এন্ড ফ্যাকো সেন্টার নামে তিনটি অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান পরিচালনা করেন নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান সোহেল।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলা সদর নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল, সাড়ে ৪টায় ইন্তাজ চক্ষু হাসপাতাল ও সাড়ে ৫টায় কলাকোপা ইউনিয়নের শুরগঞ্জ এলাকার মুক্তা চক্ষু হাসপাতালে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান আদালত। এসময় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিবন্ধনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় সব রকম কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়াও ৩টি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করে দেয় ভ্রাম্যমান আদালত।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে উপস্থিত ছিলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.মো.শহিদুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডা.মেজবাহ উদ্দিন, উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মো.জাকির হোসেন।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার কাজে সহযোগিতা করেন ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ।
ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান সোহেল বলেন, যাদের নিরাপদ সেবা দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে, মানুষ তাদের কাছে সেবা পাক। জনগণের স্বাস্থ্যের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আমাদের এই অভিযান। এই ধরণের অবৈধ ক্লিনিক থাকার সুযোগ নেই। এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ রফিকুল ইসলাম
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত